• আপনি যখন চ্যাটজিপিতে একটি করে প্রশ্ন করেন, তখন গড়ে একফোঁটা করে পানি খরচ হয়! আর চ্যাটজিপিটিতে প্রতিদিন গড়ে একশো কোটি মেসেজ পাঠানো হয়! তার মানে প্রতিদিন গড়ে একশো কোটি ফোঁটা পানি শোষণ করে নিচ্ছে চ্যাটজিপিটি!
    অর্থাৎ এআই প্রযুক্তি চালু রাখতে প্রতি মিলি পানির ওপর বিশাল চাপ দেয়া হচ্ছে। আর এই হিসাব শুধু ছোট মডেলগুলোর জন্য! তাহলে ভাবুন তো একবার বড় মডেলগুলোর জন্য কি পরিমাণ পানির খরচ হতে পারে! বড় মডেল যেমন জিপিটি 3 এর মত প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাত্র ২০-১০০ টি প্রশ্ন করলেই গড়ে ১ লিটার পানি খরচ হয়ে যায়! চিন্তা করতে পারছেন ভয়াবহতা? (আল্লাহ্ রক্ষা করো)

    এছাড়া আরও আগে থেকেই তো আছে গুগল আর মাইক্রোসফট! গুগল, মাইক্রোসফট ও মেটার রিপোর্ট বলছে - তাদের ডেটা সেন্টার কুলিং সিস্টেমে প্রতি বছর একশো কোটি লিটার পানি ব্যবহৃত হয়!
    আপনি যখন চ্যাটজিপিতে একটি করে প্রশ্ন করেন, তখন গড়ে একফোঁটা করে পানি খরচ হয়! আর চ্যাটজিপিটিতে প্রতিদিন গড়ে একশো কোটি মেসেজ পাঠানো হয়! তার মানে প্রতিদিন গড়ে একশো কোটি ফোঁটা পানি শোষণ করে নিচ্ছে চ্যাটজিপিটি! অর্থাৎ এআই প্রযুক্তি চালু রাখতে প্রতি মিলি পানির ওপর বিশাল চাপ দেয়া হচ্ছে। আর এই হিসাব শুধু ছোট মডেলগুলোর জন্য! তাহলে ভাবুন তো একবার বড় মডেলগুলোর জন্য কি পরিমাণ পানির খরচ হতে পারে! বড় মডেল যেমন জিপিটি 3 এর মত প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাত্র ২০-১০০ টি প্রশ্ন করলেই গড়ে ১ লিটার পানি খরচ হয়ে যায়! চিন্তা করতে পারছেন ভয়াবহতা? (আল্লাহ্ রক্ষা করো) এছাড়া আরও আগে থেকেই তো আছে গুগল আর মাইক্রোসফট! গুগল, মাইক্রোসফট ও মেটার রিপোর্ট বলছে - তাদের ডেটা সেন্টার কুলিং সিস্টেমে প্রতি বছর একশো কোটি লিটার পানি ব্যবহৃত হয়!
    0 Комментарии 0 Поделились 159 Просмотры
  • ক্রীড়া ও শিল্প জগতের এক অভাবনীয় সংমিশ্রণ ঘটিয়ে ২২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা (১৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার) মূল্যে বিক্রি হয়েছে লিওনেল মেসির পছন্দের একটি গোলের ডিজিটাল শিল্পকর্ম! তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান শিল্পী রেফিক আনাদোল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে এই অনন্য শিল্পকর্মটি তৈরি করেছেন, যার নাম ‘অ্যা গোল ইন লাইফ: মেসি x রেফিক আনাদোল’। ব্রিটেনের স্বনামধন্য নিলাম প্রতিষ্ঠান ‘ক্রিস্টিস’-এর নিলামে গতকাল এই চিত্রকর্মটি বিক্রি হয়েছে। তবে, নিলাম প্রতিষ্ঠান ক্রেতার নাম প্রকাশ করেনি।

    দাতব্য কাজে ব্যবহৃত হবে বিক্রির অর্থ
    এই শিল্পকর্ম বিক্রির পুরো অর্থই ইন্টার মিয়ামি ফাউন্ডেশনে দান করা হবে। ফাউন্ডেশনটি বিভিন্ন দাতব্য কাজে অর্থ ব্যয় করে, যার মধ্যে আর্জেন্টিনা, মেক্সিকো, এল সালভাদর, হন্ডুরাস ও হাইতিতে শিক্ষার প্রসারে ইউনিসেফের সঙ্গে যৌথ অংশীদারত্বে পরিচালিত বিভিন্ন কর্মসূচি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

    শিল্পীর ভাবনা: "খেলার সঙ্গে শিল্পের সাক্ষাৎ"
    নিলামের আগে ‘দ্য অ্যাথলেটিক’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শিল্পী আনাদোল জানান, তার ইচ্ছা ছিল এই শিল্পকর্ম যেন কোনো ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায় হারিয়ে না যায়। তিনি যুক্তি দেন, “এটা শুধু দুজন ব্যক্তির মাঝে সংযোগ নয়, এটা দুটি বিভাগের মাঝে সংলাপও। শিল্পীর সঙ্গে শিল্পীর সাক্ষাৎ নয়, খেলার সঙ্গে শিল্পের সাক্ষাৎ। এ কারণেই এটা এত সতেজ ও শক্তিশালী।”

    বিভিন্ন যন্ত্র ও এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আনাদোল কয়েক সপ্তাহ সময় নিয়ে মেসির পছন্দের গোলটির ত্রিমাত্রিক রূপ দিয়েছেন।

    মেসির পছন্দের গোল: ২০০৯ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল
    আনাদোল যে গোলটিকে শিল্পকর্মে রূপান্তরিত করেছেন, সেটি ছিল ২০০৯ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের গোল। রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে হেডে সেই গোলটি করেছিলেন মেসি। তখন তিনি পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার ‘ড্রিম টিম’-এর ফরোয়ার্ড। ম্যাচের ৭০ মিনিটে জাভি হার্নান্দেজের ক্রস থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার মেসি লাফিয়ে ইউনাইটেড ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ডের (৬ ফুট ২ ইঞ্চি) চেয়েও বেশি উচ্চতায় উঠে হেডে গোলটি করেছিলেন। মেসি এতটাই ওপরে উঠেছিলেন যে তার পা থেকে বুটও খসে গিয়েছিল।

    এই গোলটি যে মেসির পছন্দের গোল, তা তিনি কয়েক মাস আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, যা এখনো প্রকাশিত হয়নি। মেসি সেখানে বলেছিলেন, "(পছন্দের গোল হিসেবে কোনো) একটা বেছে নেওয়া কঠিন, কারণ অনেক (গোল) আছে। ওই গোলটি আমার পছন্দের। এটা সবচেয়ে সুন্দর ও অনন্য। কারণ হেডে করেছি, লাফিয়ে অনেক উঁচুতে উঠেছিলাম যেটা আমার ক্ষেত্রে বিরল।"

    এক নতুন দিগন্ত
    নিলামের পর কিউরেটর জিমেনা কামিনোস বলেছেন, "মেসির সবচেয়ে পছন্দের গোল থেকে এমন শিল্পকর্ম তৈরি হবে, সেটা শুধু হাজারো দর্শকদের আনন্দ দেবে না, লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থাকেও এগিয়ে নেবে।" ক্রিস্টিসের ১০ম আর্ট+টেক সম্মেলনে গত ১২ জুলাই থেকে তাদের নিউইয়র্ক শাখায় এই শিল্পকর্মটি প্রদর্শিত হয়েছে। নিলাম প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল সেলসের ব্যবস্থাপক সেবাস্তিয়ান সানচেজ জানান, ১৫ লাখ ডলার থেকে এই শিল্পকর্মের দাম হাঁকা শুরু হয়। ২০২২ বিশ্বকাপে মেসি যে ছয়টি জার্সি পরেছিলেন সেগুলো গত বছর খেলাধুলায় সবচেয়ে দামি স্মারক হিসেবে ৭৮ লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছিল।
    ক্রীড়া ও শিল্প জগতের এক অভাবনীয় সংমিশ্রণ ঘটিয়ে ২২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা (১৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার) মূল্যে বিক্রি হয়েছে লিওনেল মেসির পছন্দের একটি গোলের ডিজিটাল শিল্পকর্ম! তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান শিল্পী রেফিক আনাদোল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে এই অনন্য শিল্পকর্মটি তৈরি করেছেন, যার নাম ‘অ্যা গোল ইন লাইফ: মেসি x রেফিক আনাদোল’। ব্রিটেনের স্বনামধন্য নিলাম প্রতিষ্ঠান ‘ক্রিস্টিস’-এর নিলামে গতকাল এই চিত্রকর্মটি বিক্রি হয়েছে। তবে, নিলাম প্রতিষ্ঠান ক্রেতার নাম প্রকাশ করেনি। দাতব্য কাজে ব্যবহৃত হবে বিক্রির অর্থ এই শিল্পকর্ম বিক্রির পুরো অর্থই ইন্টার মিয়ামি ফাউন্ডেশনে দান করা হবে। ফাউন্ডেশনটি বিভিন্ন দাতব্য কাজে অর্থ ব্যয় করে, যার মধ্যে আর্জেন্টিনা, মেক্সিকো, এল সালভাদর, হন্ডুরাস ও হাইতিতে শিক্ষার প্রসারে ইউনিসেফের সঙ্গে যৌথ অংশীদারত্বে পরিচালিত বিভিন্ন কর্মসূচি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। শিল্পীর ভাবনা: "খেলার সঙ্গে শিল্পের সাক্ষাৎ" নিলামের আগে ‘দ্য অ্যাথলেটিক’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শিল্পী আনাদোল জানান, তার ইচ্ছা ছিল এই শিল্পকর্ম যেন কোনো ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায় হারিয়ে না যায়। তিনি যুক্তি দেন, “এটা শুধু দুজন ব্যক্তির মাঝে সংযোগ নয়, এটা দুটি বিভাগের মাঝে সংলাপও। শিল্পীর সঙ্গে শিল্পীর সাক্ষাৎ নয়, খেলার সঙ্গে শিল্পের সাক্ষাৎ। এ কারণেই এটা এত সতেজ ও শক্তিশালী।” বিভিন্ন যন্ত্র ও এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আনাদোল কয়েক সপ্তাহ সময় নিয়ে মেসির পছন্দের গোলটির ত্রিমাত্রিক রূপ দিয়েছেন। মেসির পছন্দের গোল: ২০০৯ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল আনাদোল যে গোলটিকে শিল্পকর্মে রূপান্তরিত করেছেন, সেটি ছিল ২০০৯ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের গোল। রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে হেডে সেই গোলটি করেছিলেন মেসি। তখন তিনি পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনার ‘ড্রিম টিম’-এর ফরোয়ার্ড। ম্যাচের ৭০ মিনিটে জাভি হার্নান্দেজের ক্রস থেকে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার মেসি লাফিয়ে ইউনাইটেড ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্ডের (৬ ফুট ২ ইঞ্চি) চেয়েও বেশি উচ্চতায় উঠে হেডে গোলটি করেছিলেন। মেসি এতটাই ওপরে উঠেছিলেন যে তার পা থেকে বুটও খসে গিয়েছিল। এই গোলটি যে মেসির পছন্দের গোল, তা তিনি কয়েক মাস আগে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, যা এখনো প্রকাশিত হয়নি। মেসি সেখানে বলেছিলেন, "(পছন্দের গোল হিসেবে কোনো) একটা বেছে নেওয়া কঠিন, কারণ অনেক (গোল) আছে। ওই গোলটি আমার পছন্দের। এটা সবচেয়ে সুন্দর ও অনন্য। কারণ হেডে করেছি, লাফিয়ে অনেক উঁচুতে উঠেছিলাম যেটা আমার ক্ষেত্রে বিরল।" এক নতুন দিগন্ত নিলামের পর কিউরেটর জিমেনা কামিনোস বলেছেন, "মেসির সবচেয়ে পছন্দের গোল থেকে এমন শিল্পকর্ম তৈরি হবে, সেটা শুধু হাজারো দর্শকদের আনন্দ দেবে না, লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থাকেও এগিয়ে নেবে।" ক্রিস্টিসের ১০ম আর্ট+টেক সম্মেলনে গত ১২ জুলাই থেকে তাদের নিউইয়র্ক শাখায় এই শিল্পকর্মটি প্রদর্শিত হয়েছে। নিলাম প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল সেলসের ব্যবস্থাপক সেবাস্তিয়ান সানচেজ জানান, ১৫ লাখ ডলার থেকে এই শিল্পকর্মের দাম হাঁকা শুরু হয়। ২০২২ বিশ্বকাপে মেসি যে ছয়টি জার্সি পরেছিলেন সেগুলো গত বছর খেলাধুলায় সবচেয়ে দামি স্মারক হিসেবে ৭৮ লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছিল।
    0 Комментарии 0 Поделились 194 Просмотры
BlackBird Ai
https://bbai.shop