বিজ্ঞানীরা একটি বিপ্লবী রক্তপরীক্ষা (ব্লাড টেস্ট) উদ্ভাবন করেছেন যা প্রাথমিক পর্যায়েই ১৪ ধরনের ক্যান্সার শনাক্ত করতে পারে, তাও আবার ৯৫% এর বেশি নির্ভুলতায়। এই পরীক্ষাটি "লিকুইড বায়োপসি" নামে পরিচিত। এটি ডিএনএ-তে মিথাইলেশন প্যাটার্ন—অর্থাৎ ক্যান্সার উপস্থিত থাকলে যে জৈব-রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে—তা বিশ্লেষণ করে ক্যান্সার সনাক্ত করে।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্ন্যাশয়, যকৃত, ডিম্বাশয় এবং এমনকি বিরল ধরনের ক্যান্সার যেমন খাদ্যনালীর ক্যান্সারও উপসর্গ দেখা দেওয়ার অনেক আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এর জন্য লাগে মাত্র কয়েক ফোঁটা রক্ত এবং এটি রুটিন চেকআপের সময়ই করানো যেতে পারে।
যদি বিশ্বব্যাপী এই পরীক্ষাটির ব্যবহার বিস্তৃত করা যায়, তবে এটি গণহারে প্রাথমিক ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্ভব করে তুলবে, এবং সময়মতো চিকিৎসার মাধ্যমে লাখ লাখ প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হবে।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্ন্যাশয়, যকৃত, ডিম্বাশয় এবং এমনকি বিরল ধরনের ক্যান্সার যেমন খাদ্যনালীর ক্যান্সারও উপসর্গ দেখা দেওয়ার অনেক আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এর জন্য লাগে মাত্র কয়েক ফোঁটা রক্ত এবং এটি রুটিন চেকআপের সময়ই করানো যেতে পারে।
যদি বিশ্বব্যাপী এই পরীক্ষাটির ব্যবহার বিস্তৃত করা যায়, তবে এটি গণহারে প্রাথমিক ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্ভব করে তুলবে, এবং সময়মতো চিকিৎসার মাধ্যমে লাখ লাখ প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হবে।
বিজ্ঞানীরা একটি বিপ্লবী রক্তপরীক্ষা (ব্লাড টেস্ট) উদ্ভাবন করেছেন যা প্রাথমিক পর্যায়েই ১৪ ধরনের ক্যান্সার শনাক্ত করতে পারে, তাও আবার ৯৫% এর বেশি নির্ভুলতায়। এই পরীক্ষাটি "লিকুইড বায়োপসি" নামে পরিচিত। এটি ডিএনএ-তে মিথাইলেশন প্যাটার্ন—অর্থাৎ ক্যান্সার উপস্থিত থাকলে যে জৈব-রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে—তা বিশ্লেষণ করে ক্যান্সার সনাক্ত করে।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্ন্যাশয়, যকৃত, ডিম্বাশয় এবং এমনকি বিরল ধরনের ক্যান্সার যেমন খাদ্যনালীর ক্যান্সারও উপসর্গ দেখা দেওয়ার অনেক আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এর জন্য লাগে মাত্র কয়েক ফোঁটা রক্ত এবং এটি রুটিন চেকআপের সময়ই করানো যেতে পারে।
যদি বিশ্বব্যাপী এই পরীক্ষাটির ব্যবহার বিস্তৃত করা যায়, তবে এটি গণহারে প্রাথমিক ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্ভব করে তুলবে, এবং সময়মতো চিকিৎসার মাধ্যমে লাখ লাখ প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হবে।
