পুরান ঢাকার অলিগলি, শুধু ইতিহাস আর হালুয়া-রুটি নয়—এখানে বাস করে বহু প্রজন্ম ধরে বয়ে আসা কাহিনি, লোকবিশ্বাস আর গা ছমছমে মিথ। এর মধ্যে অন্যতম হলো—‘অন্ধকারে আসা মিষ্টির ক্রেতা’র গল্প।
বলা হয়, পুরান ঢাকার কিছু নির্দিষ্ট মিষ্টির দোকানে প্রতি কয়েকদিন পরপর রাত ৮টার দিকে হাজির হন একদল অদ্ভুত মানুষ।
তারা ঢোকার আগে দোকানের মালিককে বলেন—
“লাইট নিভিয়ে দিন।”
আর তারপর?
দোকান অন্ধকার হয়ে যায়।
আর সেই অন্ধকারেই তারা নিয়ে যান ১০–১২ কেজি মিষ্টি।
নগদ টাকাও দেন, কিন্তু কেউ সে টাকা ভালো করে দেখতে পায় না।
সবকিছু হয় যেন নিঃশব্দ, নিঃছায়া, নিখুঁত।
এদের গড়ন খুব লম্বা, চলাফেরা নিরব ও অস্বাভাবিক।
তারা মাথা নিচু করে হাঁটে, কারো সঙ্গে কথা বলে না, কারো চোখে চোখ রাখে না।
দোকানদারেরা বলে—
“এদের মুখ আজ পর্যন্ত কেউ ভালো করে দেখে নাই।”
কিছু দোকানদার স্বীকার করেন—
“হ্যাঁ, তারা আসে। কিন্তু আমরা কিছু জিজ্ঞেস করি না। সবকিছু ঠিকঠাক করে চলে যায়।”
আবার কেউ কেউ সরাসরি অস্বীকার করেন—
“এসব কিছুই না। মিষ্টির বিক্রির গল্প বানিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।”
তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, প্রায় সব পুরান ঢাকার মিষ্টির দোকানে এই গল্প কোনো না কোনোভাবে ঘুরে ফিরে আসে।
বলা হয়, পুরান ঢাকার কিছু নির্দিষ্ট মিষ্টির দোকানে প্রতি কয়েকদিন পরপর রাত ৮টার দিকে হাজির হন একদল অদ্ভুত মানুষ।
তারা ঢোকার আগে দোকানের মালিককে বলেন—
“লাইট নিভিয়ে দিন।”
আর তারপর?
দোকান অন্ধকার হয়ে যায়।
আর সেই অন্ধকারেই তারা নিয়ে যান ১০–১২ কেজি মিষ্টি।
নগদ টাকাও দেন, কিন্তু কেউ সে টাকা ভালো করে দেখতে পায় না।
সবকিছু হয় যেন নিঃশব্দ, নিঃছায়া, নিখুঁত।
এদের গড়ন খুব লম্বা, চলাফেরা নিরব ও অস্বাভাবিক।
তারা মাথা নিচু করে হাঁটে, কারো সঙ্গে কথা বলে না, কারো চোখে চোখ রাখে না।
দোকানদারেরা বলে—
“এদের মুখ আজ পর্যন্ত কেউ ভালো করে দেখে নাই।”
কিছু দোকানদার স্বীকার করেন—
“হ্যাঁ, তারা আসে। কিন্তু আমরা কিছু জিজ্ঞেস করি না। সবকিছু ঠিকঠাক করে চলে যায়।”
আবার কেউ কেউ সরাসরি অস্বীকার করেন—
“এসব কিছুই না। মিষ্টির বিক্রির গল্প বানিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।”
তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, প্রায় সব পুরান ঢাকার মিষ্টির দোকানে এই গল্প কোনো না কোনোভাবে ঘুরে ফিরে আসে।
পুরান ঢাকার অলিগলি, শুধু ইতিহাস আর হালুয়া-রুটি নয়—এখানে বাস করে বহু প্রজন্ম ধরে বয়ে আসা কাহিনি, লোকবিশ্বাস আর গা ছমছমে মিথ। এর মধ্যে অন্যতম হলো—‘অন্ধকারে আসা মিষ্টির ক্রেতা’র গল্প।
বলা হয়, পুরান ঢাকার কিছু নির্দিষ্ট মিষ্টির দোকানে প্রতি কয়েকদিন পরপর রাত ৮টার দিকে হাজির হন একদল অদ্ভুত মানুষ।
তারা ঢোকার আগে দোকানের মালিককে বলেন—
“লাইট নিভিয়ে দিন।”
আর তারপর?
দোকান অন্ধকার হয়ে যায়।
আর সেই অন্ধকারেই তারা নিয়ে যান ১০–১২ কেজি মিষ্টি।
নগদ টাকাও দেন, কিন্তু কেউ সে টাকা ভালো করে দেখতে পায় না।
সবকিছু হয় যেন নিঃশব্দ, নিঃছায়া, নিখুঁত।
এদের গড়ন খুব লম্বা, চলাফেরা নিরব ও অস্বাভাবিক।
তারা মাথা নিচু করে হাঁটে, কারো সঙ্গে কথা বলে না, কারো চোখে চোখ রাখে না।
দোকানদারেরা বলে—
“এদের মুখ আজ পর্যন্ত কেউ ভালো করে দেখে নাই।”
কিছু দোকানদার স্বীকার করেন—
“হ্যাঁ, তারা আসে। কিন্তু আমরা কিছু জিজ্ঞেস করি না। সবকিছু ঠিকঠাক করে চলে যায়।”
আবার কেউ কেউ সরাসরি অস্বীকার করেন—
“এসব কিছুই না। মিষ্টির বিক্রির গল্প বানিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।”
তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, প্রায় সব পুরান ঢাকার মিষ্টির দোকানে এই গল্প কোনো না কোনোভাবে ঘুরে ফিরে আসে।
