এবার স্টকহোমের রাস্তাঘাট কিংবা সুইডেনের বন্যা প্রতিরোধ ব্যারিয়ার সবখানেই এখন পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার হচ্ছে এক ধরনের অত্যাধুনিক কংক্রিট, যেটি কিনা নিজে থেকেই নিজের ফাটল সারিয়ে নিতে পারে। মানে কংক্রিটে কোথাও ফাটল হলে নিজে নিজেই বন্ধ হয়ে যায় সেই ফাটল ! ব্যাকটেরিয়া দিয়ে তৈরি এই ‘হিলিং কংক্রিট’ যেন ভবিষ্যতের অবকাঠামোগত বিপ্লবের এক জীবন্ত নমুনা।

এই কংক্রিটে সুপ্ত অবস্থায় মিশিয়ে রাখা হয় Bacillus pseudofirmus নামের এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া, যেগুলো উচ্চ pH-এর পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে। যখন কংক্রিটে ফাটল ধরে এবং তার ভিতর পানি প্রবেশ করে, তখন ব্যাকটেরিয়াগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা কংক্রিটে থাকা ক্যালসিয়াম ল্যাকটেট খেয়ে উৎপন্ন করে চুনাপাথর (লিমেস্টোন), যা ফাটলের ভিতর জমা হয়ে অটোমেটিক্যালি ফাটল বন্ধ করে দেয়। এখন হয়তো আপনার মনে হতে পারে এই চুনাপাথর হয়তো অতটা মজবুত না । তবে আসলে এটি এতটাই মজবুত যে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ আপনার থেকে অনেক গুণ বেশি শক্তিশালী ও মজবুত ।

পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই জীবন্ত কংক্রিট মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে ০.৮ মিলিমিটার পর্যন্ত ফাটল পুরোপুরি বন্ধ করতে সক্ষম তাও আবার পানিরোধকভাবে। সাধারণ কংক্রিট যেখানে বারবার রক্ষণাবেক্ষণ ও লেপন প্রয়োজন, সেখানে এই নতুন কংক্রিট প্রাকৃতিকভাবে নিজেই নিজেকে সারিয়ে তোলে।

এই প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় লাভ হলো স্থায়িত্ব। প্রকৌশলীরা বলছেন, এই কংক্রিট ব্যবহার করে নির্মিত ভবনগুলো ২০০ বছর বা তারও বেশি স্থায়ী হতে পারে। যার অর্থ কম মেরামত, কম খরচ, কম বর্জ্য।

ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিভিন্ন দেশে এই প্রযুক্তির জন্য অর্থায়ন করছে এবং ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ।
এবার স্টকহোমের রাস্তাঘাট কিংবা সুইডেনের বন্যা প্রতিরোধ ব্যারিয়ার সবখানেই এখন পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার হচ্ছে এক ধরনের অত্যাধুনিক কংক্রিট, যেটি কিনা নিজে থেকেই নিজের ফাটল সারিয়ে নিতে পারে। মানে কংক্রিটে কোথাও ফাটল হলে নিজে নিজেই বন্ধ হয়ে যায় সেই ফাটল ! ব্যাকটেরিয়া দিয়ে তৈরি এই ‘হিলিং কংক্রিট’ যেন ভবিষ্যতের অবকাঠামোগত বিপ্লবের এক জীবন্ত নমুনা। এই কংক্রিটে সুপ্ত অবস্থায় মিশিয়ে রাখা হয় Bacillus pseudofirmus নামের এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া, যেগুলো উচ্চ pH-এর পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে। যখন কংক্রিটে ফাটল ধরে এবং তার ভিতর পানি প্রবেশ করে, তখন ব্যাকটেরিয়াগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা কংক্রিটে থাকা ক্যালসিয়াম ল্যাকটেট খেয়ে উৎপন্ন করে চুনাপাথর (লিমেস্টোন), যা ফাটলের ভিতর জমা হয়ে অটোমেটিক্যালি ফাটল বন্ধ করে দেয়। এখন হয়তো আপনার মনে হতে পারে এই চুনাপাথর হয়তো অতটা মজবুত না । তবে আসলে এটি এতটাই মজবুত যে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ আপনার থেকে অনেক গুণ বেশি শক্তিশালী ও মজবুত । পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই জীবন্ত কংক্রিট মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে ০.৮ মিলিমিটার পর্যন্ত ফাটল পুরোপুরি বন্ধ করতে সক্ষম তাও আবার পানিরোধকভাবে। সাধারণ কংক্রিট যেখানে বারবার রক্ষণাবেক্ষণ ও লেপন প্রয়োজন, সেখানে এই নতুন কংক্রিট প্রাকৃতিকভাবে নিজেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। এই প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় লাভ হলো স্থায়িত্ব। প্রকৌশলীরা বলছেন, এই কংক্রিট ব্যবহার করে নির্মিত ভবনগুলো ২০০ বছর বা তারও বেশি স্থায়ী হতে পারে। যার অর্থ কম মেরামত, কম খরচ, কম বর্জ্য। ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিভিন্ন দেশে এই প্রযুক্তির জন্য অর্থায়ন করছে এবং ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ।
0 Comments 0 Shares 42 Views
BlackBird Ai
https://bbai.shop