যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ভালো আছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তার মতে, সম্প্রতি মার্কিন কোম্পানিগুলোর বকেয়া পরিশোধ করে দেওয়ায় এই ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। এমনকি, ইউএস চেম্বারও বাংলাদেশের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে তাকে চিঠি লিখেছে।

বকেয়া পরিশোধ ও সম্পর্কের উন্নতি
বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় অর্থ উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “সম্প্রতি আমরা যুক্তরাষ্ট্রের শেভরন, এক্সিলারেট এনার্জি ও মেটলাইফের বকেয়া পরিশোধ করে দিয়েছি।”

পাল্টা শুল্ক ও আশাবাদ
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও, সালেহউদ্দিন আহমেদ আশাবাদী যে, এই হার কিছুটা কমানো হবে। তার আশাবাদী হওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বাংলাদেশের মাত্র ৬৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতির কথা উল্লেখ করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কার্যকর হতে আর মাত্র আট দিন বাকি। এর মধ্যে দেশটির সঙ্গে আলোচনা ও দর-কষাকষি করতে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন, জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা জানান, আগামী ১ আগস্টের আগেই বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রে যাবে আলোচনার জন্য।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি
আজকের বৈঠকেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আনার জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “আমরা একটু বৈচিত্র্য আনতে চাচ্ছি। অনেক সময় রাশিয়া বা ইউক্রেন থেকে গম আমদানিতে অনিশ্চয়তা দেখা যায়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এখন আমাদের আমদানি বৃদ্ধির দর-কষাকষি চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের গমের মানও ভালো।”

যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও, সালেহউদ্দিন আহমেদ যুক্তি দেন যে, "দাম একটু বেশি হলেও অন্যদিক দিয়ে সুবিধা পাওয়া যাবে। তাদের গমে আমিষ কিছুটা বেশি।"

লবিস্ট প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার মন্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত পাল্টা শুল্কের হার কমানো নিয়ে দর-কষাকষি করতে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে লবিস্ট নিয়োগের দাবি জানানো হয়েছিল। এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, এখানে লবিস্ট নিয়োগের কোনো প্রশ্নই আসে না। তিনি বলেন, "লম্বা সময় নিয়ে দর-কষাকষির ক্ষেত্রে সাধারণত এ ধরনের লবিস্ট নিয়োগ করা হয়। এখানে যা করতে হবে, জলদি করতে হবে।" লবিস্টদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, “ওরা তো ঢুকতেই পারবে না, ওই অফিসের কাছাকাছি। দর-কষাকষি তো দূরের কথা।”
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ভালো আছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তার মতে, সম্প্রতি মার্কিন কোম্পানিগুলোর বকেয়া পরিশোধ করে দেওয়ায় এই ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। এমনকি, ইউএস চেম্বারও বাংলাদেশের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে তাকে চিঠি লিখেছে। বকেয়া পরিশোধ ও সম্পর্কের উন্নতি বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় অর্থ উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “সম্প্রতি আমরা যুক্তরাষ্ট্রের শেভরন, এক্সিলারেট এনার্জি ও মেটলাইফের বকেয়া পরিশোধ করে দিয়েছি।” পাল্টা শুল্ক ও আশাবাদ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও, সালেহউদ্দিন আহমেদ আশাবাদী যে, এই হার কিছুটা কমানো হবে। তার আশাবাদী হওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বাংলাদেশের মাত্র ৬৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতির কথা উল্লেখ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কার্যকর হতে আর মাত্র আট দিন বাকি। এর মধ্যে দেশটির সঙ্গে আলোচনা ও দর-কষাকষি করতে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন, জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা জানান, আগামী ১ আগস্টের আগেই বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রে যাবে আলোচনার জন্য। যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি আজকের বৈঠকেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আনার জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “আমরা একটু বৈচিত্র্য আনতে চাচ্ছি। অনেক সময় রাশিয়া বা ইউক্রেন থেকে গম আমদানিতে অনিশ্চয়তা দেখা যায়। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এখন আমাদের আমদানি বৃদ্ধির দর-কষাকষি চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের গমের মানও ভালো।” যুক্তরাষ্ট্রের গমের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও, সালেহউদ্দিন আহমেদ যুক্তি দেন যে, "দাম একটু বেশি হলেও অন্যদিক দিয়ে সুবিধা পাওয়া যাবে। তাদের গমে আমিষ কিছুটা বেশি।" লবিস্ট প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত পাল্টা শুল্কের হার কমানো নিয়ে দর-কষাকষি করতে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে লবিস্ট নিয়োগের দাবি জানানো হয়েছিল। এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, এখানে লবিস্ট নিয়োগের কোনো প্রশ্নই আসে না। তিনি বলেন, "লম্বা সময় নিয়ে দর-কষাকষির ক্ষেত্রে সাধারণত এ ধরনের লবিস্ট নিয়োগ করা হয়। এখানে যা করতে হবে, জলদি করতে হবে।" লবিস্টদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, “ওরা তো ঢুকতেই পারবে না, ওই অফিসের কাছাকাছি। দর-কষাকষি তো দূরের কথা।”
0 التعليقات 0 المشاركات 79 مشاهدة
BlackBird Ai
https://bbai.shop