সরকার দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১ হাজার ৩৫ কোটি ৭৩ লাখ ৬ হাজার ৮৪৭ টাকা ব্যয়ে ২ কার্গো এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ (২৩ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নতুন পদক্ষেপ
দেশের বিদ্যমান ও ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা পূরণের জন্য দেশীয় উৎপাদনের পাশাপাশি কক্সবাজারের মহেশখালীতে স্থাপিত দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। এর অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে স্পট মার্কেট থেকেও এলএনজি ক্রয় করা হয়।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময়ের জন্য স্পট মার্কেট থেকে ৫৯ কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন ছিল। এরই অংশ হিসেবে, ২১-২২ আগস্ট তারিখে ১ কার্গো এলএনজি ক্রয়ের প্রস্তাব পাঠায় পেট্রোবাংলা। তবে, প্রথম দফায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক কোটেশন না পাওয়ায় কার্যক্রমটি স্থগিত হয়ে যায়।

দুই কার্গো এলএনজির বিস্তারিত
এরপর গত ১৪ জুলাই পুনরায় কোটেশন আহ্বান করা হয় এবং ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে ই-মেইলে পত্র পাঠানো হয়। নির্ধারিত সময়ে জমা পড়া ৭টি প্রতিষ্ঠানের কোটেশন যাচাই-বাছাই করে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।

প্রথম কার্গো: সিঙ্গাপুরের গানভর সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ১২.২২ মার্কিন ডলার উল্লেখ করে সর্বনিম্ন দরদাতা নির্বাচিত হয়। এই ১ কার্গো (৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ) এলএনজি আমদানিতে ৫১৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৫ হাজার ৭৮ টাকা ব্যয় হবে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

দ্বিতীয় কার্গো: এছাড়া, সিঙ্গাপুরের ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড থেকে আরও ১ কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কার্গোর জন্য প্রতি এমএমবিটিইউর দাম ধরা হয়েছে ১২.৪৩ মার্কিন ডলার, এবং এর আমদানিতে ব্যয় হবে ৫২২ কোটি ২৭ লাখ ৭১ হাজার ৭৬৯ টাকা। এক্ষেত্রে ৫টি প্রতিষ্ঠান দরপ্রস্তাব জমা দেয়, যার মধ্যে ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

এই পদক্ষেপগুলো দেশের জ্বালানি সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে এবং ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকার দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১ হাজার ৩৫ কোটি ৭৩ লাখ ৬ হাজার ৮৪৭ টাকা ব্যয়ে ২ কার্গো এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ (২৩ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নতুন পদক্ষেপ দেশের বিদ্যমান ও ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা পূরণের জন্য দেশীয় উৎপাদনের পাশাপাশি কক্সবাজারের মহেশখালীতে স্থাপিত দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। এর অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে স্পট মার্কেট থেকেও এলএনজি ক্রয় করা হয়। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময়ের জন্য স্পট মার্কেট থেকে ৫৯ কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন ছিল। এরই অংশ হিসেবে, ২১-২২ আগস্ট তারিখে ১ কার্গো এলএনজি ক্রয়ের প্রস্তাব পাঠায় পেট্রোবাংলা। তবে, প্রথম দফায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক কোটেশন না পাওয়ায় কার্যক্রমটি স্থগিত হয়ে যায়। দুই কার্গো এলএনজির বিস্তারিত এরপর গত ১৪ জুলাই পুনরায় কোটেশন আহ্বান করা হয় এবং ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে ই-মেইলে পত্র পাঠানো হয়। নির্ধারিত সময়ে জমা পড়া ৭টি প্রতিষ্ঠানের কোটেশন যাচাই-বাছাই করে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। প্রথম কার্গো: সিঙ্গাপুরের গানভর সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ১২.২২ মার্কিন ডলার উল্লেখ করে সর্বনিম্ন দরদাতা নির্বাচিত হয়। এই ১ কার্গো (৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ) এলএনজি আমদানিতে ৫১৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৫ হাজার ৭৮ টাকা ব্যয় হবে। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। দ্বিতীয় কার্গো: এছাড়া, সিঙ্গাপুরের ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড থেকে আরও ১ কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কার্গোর জন্য প্রতি এমএমবিটিইউর দাম ধরা হয়েছে ১২.৪৩ মার্কিন ডলার, এবং এর আমদানিতে ব্যয় হবে ৫২২ কোটি ২৭ লাখ ৭১ হাজার ৭৬৯ টাকা। এক্ষেত্রে ৫টি প্রতিষ্ঠান দরপ্রস্তাব জমা দেয়, যার মধ্যে ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়। এই পদক্ষেপগুলো দেশের জ্বালানি সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে এবং ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
0 Comments 0 Shares 10 Views
BlackBird Ai
https://bbai.shop