চীনের ১৮ বছর বয়সী স্মার্ট তরুণ চেন ভেবেছিল, এই গ্রীষ্ম ছোট ছোট বাচ্চাদের সাঁতার শিখিয়ে কাটিয়ে দেবে, তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে। সহজ-সরল একটা আইডিয়া। কিন্তু বাস্তবে ঘটল ঠিক তার উল্টোটা।

দেশটির হ্যাংঝু চেন জিংলুন স্পোর্টস স্কুলে ক্লাস নেওয়ার সময় কিছু বাচ্চার মা তাদের সন্তানদের ভিডিও করতে শুরু করেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো, ক্যামেরা বাচ্চাদের রেখে বার বার চেনের উপর ফোকাস করছিল!

সুদর্শন সুইমিং টিচার চেনের ভিডিওগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর থেকে যা ঘটছে, তা রীতিমতো নাটকীয়—

একজন মা জিজ্ঞেস করেন, “আমার ২৬৪ মাস বয়সী শিশুটি কি আপনার ক্লাসে আসতে পারবে?” হিসেব করে বললে, ওই "শিশুটির" বয়স ২২ বছর!

আরেকজন লিখেছেন, “আগে বুঝতে পারিনি, আমি সাঁতার পছন্দ করতাম না, কারণ আমার কোনো হ্যান্ডসাম কোচ ছিল না!”

একদিকে চেন বাচ্চাদের সাঁতার শেখাচ্ছে। অন্যদিকে অভিভাবকরা ইনবক্সে এসে তাকে প্রেমের প্রস্তাব, হ্যাংআউট প্রপোজাল, এমনকি বিনা নোটিশে ফোন নাম্বার পাঠিয়ে দিচ্ছেন!

শেষ পর্যন্ত বেচারা চেন বাধ্য হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেয়, “দয়া করে আমাকে ব্যক্তিগত মেসেজ পাঠানো বন্ধ করুন। এটা আমার দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা তৈরি করছে।”

ভাইরাল হওয়াটা অনেক সময় আশীর্বাদ না হয়ে একটা বাজে অভিজ্ঞতাও হয়ে দাঁড়াতে পারে- চেন এখন সেটা হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে।
.
.
#itihaser_golpo #itihasergolpo
চীনের ১৮ বছর বয়সী স্মার্ট তরুণ চেন ভেবেছিল, এই গ্রীষ্ম ছোট ছোট বাচ্চাদের সাঁতার শিখিয়ে কাটিয়ে দেবে, তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে। সহজ-সরল একটা আইডিয়া। কিন্তু বাস্তবে ঘটল ঠিক তার উল্টোটা। দেশটির হ্যাংঝু চেন জিংলুন স্পোর্টস স্কুলে ক্লাস নেওয়ার সময় কিছু বাচ্চার মা তাদের সন্তানদের ভিডিও করতে শুরু করেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো, ক্যামেরা বাচ্চাদের রেখে বার বার চেনের উপর ফোকাস করছিল! সুদর্শন সুইমিং টিচার চেনের ভিডিওগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর থেকে যা ঘটছে, তা রীতিমতো নাটকীয়— একজন মা জিজ্ঞেস করেন, “আমার ২৬৪ মাস বয়সী শিশুটি কি আপনার ক্লাসে আসতে পারবে?” হিসেব করে বললে, ওই "শিশুটির" বয়স ২২ বছর! আরেকজন লিখেছেন, “আগে বুঝতে পারিনি, আমি সাঁতার পছন্দ করতাম না, কারণ আমার কোনো হ্যান্ডসাম কোচ ছিল না!” একদিকে চেন বাচ্চাদের সাঁতার শেখাচ্ছে। অন্যদিকে অভিভাবকরা ইনবক্সে এসে তাকে প্রেমের প্রস্তাব, হ্যাংআউট প্রপোজাল, এমনকি বিনা নোটিশে ফোন নাম্বার পাঠিয়ে দিচ্ছেন! শেষ পর্যন্ত বেচারা চেন বাধ্য হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেয়, “দয়া করে আমাকে ব্যক্তিগত মেসেজ পাঠানো বন্ধ করুন। এটা আমার দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা তৈরি করছে।” ভাইরাল হওয়াটা অনেক সময় আশীর্বাদ না হয়ে একটা বাজে অভিজ্ঞতাও হয়ে দাঁড়াতে পারে- চেন এখন সেটা হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে। . . #itihaser_golpo #itihasergolpo
0 Comments 0 Shares 11 Views
BlackBird Ai
https://bbai.shop