এখন আর বোঝার বাকি নেই—এরাও ছিল সিন্ডিকেটের একটা অংশ, যারা দীর্ঘদিন ধরে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে এসেছে। এইতো কিছুদিন আগেই নারী ফুটবলের একদল সিনিয়র খেলোয়াড় প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করে বসে কোচ পিটারের বিরুদ্ধে। তারা অনুশীলনে নামবে না, কোচের নির্দেশ মানবে না—এই দাবিতেই সরব হয় তারা। অভিযোগ তোলা হয় কোচ তাদের "হয়রানি" করছে।

কিন্তু ভেতরের চিত্রটা কি আসলেই তাই?

আসল সত্যটা হচ্ছে—এরা খেলোয়াড় টিকটকে ব্যস্ত, হাইপ তোলাই যেন তাদের মূল লক্ষ্য। নিয়ম-শৃঙ্খলার তোয়াক্কা না করে, তারা নিজের ইচ্ছামতো চলতে চায়। এমনটা কোনো পেশাদার দলের চরিত্র হতে পারে না।

এখন যা পরিষ্কার, তা হলো—উপরমহলের যেই সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলকে কাবু করে রেখেছে, এই খেলোয়াড়রাও সেই একই চক্রের অংশ ছিল। সময়ের সাথে সাথে প্রমাণ মিলছে, কে কোন খেলাটা খেলেছে।

আমি মনে করি বর্তমান যে দলটি আছে এটি সেরা তাদের মধ্যে একটা ডিসিপ্লিন তৈরি হয়েছে, যেটা পিটার বাটলার চেয়েছেন।
সবাই দেশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে, দলটির ভেতরে একটি দৃঢ় শৃঙ্খলা ও দলীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, যা কোচ পিটার বাটলারের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে। এই দল দেশের জন্য আপ্রাণ লড়াই করেছে, এবং তাদের প্রতি আমাদের আস্থা থাকা উচিত।

বর্তমান গঠনকে অক্ষুণ্ণ রাখা এখন সময়ের দাবি। অতীতে যারা বিতর্কিত ছিলেন, তাদের আবার দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ঐক্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে সেসব সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

এশিয়ান কাপ সামনে রেখে দলটি চমৎকার ছন্দে রয়েছে। তাই এই স্কোয়াডকে কেন্দ্র করেই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা উচিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। পাশাপাশি কোচ যদি মনে করেন, আরও তরুণ প্রতিভা যুক্ত করা দরকার — তাহলে অবশ্যই সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।

এশিয়ান কাপের জন্য শুভ কামনা
বাংলাদেশ ফুটবল দীর্ঘজীবী হোক।
এখন আর বোঝার বাকি নেই—এরাও ছিল সিন্ডিকেটের একটা অংশ, যারা দীর্ঘদিন ধরে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে এসেছে। এইতো কিছুদিন আগেই নারী ফুটবলের একদল সিনিয়র খেলোয়াড় প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করে বসে কোচ পিটারের বিরুদ্ধে। তারা অনুশীলনে নামবে না, কোচের নির্দেশ মানবে না—এই দাবিতেই সরব হয় তারা। অভিযোগ তোলা হয় কোচ তাদের "হয়রানি" করছে। কিন্তু ভেতরের চিত্রটা কি আসলেই তাই? আসল সত্যটা হচ্ছে—এরা খেলোয়াড় টিকটকে ব্যস্ত, হাইপ তোলাই যেন তাদের মূল লক্ষ্য। নিয়ম-শৃঙ্খলার তোয়াক্কা না করে, তারা নিজের ইচ্ছামতো চলতে চায়। এমনটা কোনো পেশাদার দলের চরিত্র হতে পারে না। এখন যা পরিষ্কার, তা হলো—উপরমহলের যেই সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলকে কাবু করে রেখেছে, এই খেলোয়াড়রাও সেই একই চক্রের অংশ ছিল। সময়ের সাথে সাথে প্রমাণ মিলছে, কে কোন খেলাটা খেলেছে। আমি মনে করি বর্তমান যে দলটি আছে এটি সেরা তাদের মধ্যে একটা ডিসিপ্লিন তৈরি হয়েছে, যেটা পিটার বাটলার চেয়েছেন। সবাই দেশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে, দলটির ভেতরে একটি দৃঢ় শৃঙ্খলা ও দলীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, যা কোচ পিটার বাটলারের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে। এই দল দেশের জন্য আপ্রাণ লড়াই করেছে, এবং তাদের প্রতি আমাদের আস্থা থাকা উচিত। বর্তমান গঠনকে অক্ষুণ্ণ রাখা এখন সময়ের দাবি। অতীতে যারা বিতর্কিত ছিলেন, তাদের আবার দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ঐক্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে সেসব সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এশিয়ান কাপ সামনে রেখে দলটি চমৎকার ছন্দে রয়েছে। তাই এই স্কোয়াডকে কেন্দ্র করেই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা উচিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। পাশাপাশি কোচ যদি মনে করেন, আরও তরুণ প্রতিভা যুক্ত করা দরকার — তাহলে অবশ্যই সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। এশিয়ান কাপের জন্য শুভ কামনা বাংলাদেশ ফুটবল দীর্ঘজীবী হোক।
Love
Haha
4
0 Comments 0 Shares 359 Views 0 Reviews
BlackBird Ai
https://bbai.shop