মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তাঁর অনুরোধে সাড়া দিয়ে বিশ্বখ্যাত কোমল পানীয় নির্মাতা কোকাকোলা যুক্তরাষ্ট্রে তাদের পানীয় তৈরির রেসিপিতে পরিবর্তন আনতে চলেছে। বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ দেওয়া এক পোস্টে তিনি জানান, কোকাকোলা তাদের পণ্যে ভুট্টার সিরাপের বদলে আসল আখের চিনি ব্যবহার করতে সম্মত হয়েছে।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, "আমি কোকাকোলার সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি, তাঁরা যেন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া কোকে আসল আখের চিনি ব্যবহার করে। তাঁরা এতে সম্মত হয়েছে। আমি কোকাকোলাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।" তাঁর মতে, এই পরিবর্তন পানীয়টির স্বাদকে আরও উন্নত করবে এবং এটি একটি ‘সত্যিই ভালো’ পদক্ষেপ।
তবে ট্রাম্পের এই দাবির বিষয়ে কোকাকোলা কোম্পানি সরাসরি কোনো সত্যতা স্বীকার করেনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কোম্পানির মুখপাত্র রেসিপি পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত না করে বলেন, "কোকাকোলা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আগ্রহের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা নিয়ে শিগগিরই বিস্তারিত জানানো হবে।" কোম্পানির এই রহস্যপূর্ণ জবাবে জল্পনা আরও বেড়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত কোকাকোলায় ‘হাই-ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ’ ব্যবহার করা হয়। তবে প্রাকৃতিক আখের চিনি দিয়ে তৈরি মেক্সিকান কোক যুক্তরাষ্ট্রে বেশ জনপ্রিয়, যা স্বাদের দিক থেকে ভিন্ন বলে অনেক ভোক্তা মনে করেন। ট্রাম্পের এই দাবি সত্যি হলে তা হবে মার্কিন কোকাকোলার জন্য একটি বড় ধরনের পরিবর্তন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কোকাকোলার সম্পর্ক বরাবরই বেশ আলোচিত। হোয়াইট হাউসে থাকাকালীন তিনি ‘ডায়েট কোক’-এর প্রতি তাঁর ভালোবাসার জন্য পরিচিত ছিলেন। এমনকি তাঁর ওভাল অফিসের ডেস্কে একটি বিশেষ বোতাম ছিল, যা চাপ দিলেই একজন সহকারী তাঁর জন্য ডায়েট কোক নিয়ে আসতেন। যদিও ব্যবসায়ী জীবনে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তাঁর কিছুটা বিরোধও ছিল।
দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কোকাকোলার চেয়ারম্যান জেমস কুইন্সি তাঁকে উপহার হিসেবে একটি ডায়েট কোকের বোতল দিয়েছিলেন বলে জানা যায়। এবার তাঁর দাবিতে কোকাকোলার রেসিপি সত্যিই বদলাবে কি না, সেই উত্তর সময়ের হাতেই তোলা রইল।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, "আমি কোকাকোলার সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি, তাঁরা যেন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া কোকে আসল আখের চিনি ব্যবহার করে। তাঁরা এতে সম্মত হয়েছে। আমি কোকাকোলাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।" তাঁর মতে, এই পরিবর্তন পানীয়টির স্বাদকে আরও উন্নত করবে এবং এটি একটি ‘সত্যিই ভালো’ পদক্ষেপ।
তবে ট্রাম্পের এই দাবির বিষয়ে কোকাকোলা কোম্পানি সরাসরি কোনো সত্যতা স্বীকার করেনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কোম্পানির মুখপাত্র রেসিপি পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত না করে বলেন, "কোকাকোলা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আগ্রহের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা নিয়ে শিগগিরই বিস্তারিত জানানো হবে।" কোম্পানির এই রহস্যপূর্ণ জবাবে জল্পনা আরও বেড়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত কোকাকোলায় ‘হাই-ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ’ ব্যবহার করা হয়। তবে প্রাকৃতিক আখের চিনি দিয়ে তৈরি মেক্সিকান কোক যুক্তরাষ্ট্রে বেশ জনপ্রিয়, যা স্বাদের দিক থেকে ভিন্ন বলে অনেক ভোক্তা মনে করেন। ট্রাম্পের এই দাবি সত্যি হলে তা হবে মার্কিন কোকাকোলার জন্য একটি বড় ধরনের পরিবর্তন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কোকাকোলার সম্পর্ক বরাবরই বেশ আলোচিত। হোয়াইট হাউসে থাকাকালীন তিনি ‘ডায়েট কোক’-এর প্রতি তাঁর ভালোবাসার জন্য পরিচিত ছিলেন। এমনকি তাঁর ওভাল অফিসের ডেস্কে একটি বিশেষ বোতাম ছিল, যা চাপ দিলেই একজন সহকারী তাঁর জন্য ডায়েট কোক নিয়ে আসতেন। যদিও ব্যবসায়ী জীবনে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তাঁর কিছুটা বিরোধও ছিল।
দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কোকাকোলার চেয়ারম্যান জেমস কুইন্সি তাঁকে উপহার হিসেবে একটি ডায়েট কোকের বোতল দিয়েছিলেন বলে জানা যায়। এবার তাঁর দাবিতে কোকাকোলার রেসিপি সত্যিই বদলাবে কি না, সেই উত্তর সময়ের হাতেই তোলা রইল।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তাঁর অনুরোধে সাড়া দিয়ে বিশ্বখ্যাত কোমল পানীয় নির্মাতা কোকাকোলা যুক্তরাষ্ট্রে তাদের পানীয় তৈরির রেসিপিতে পরিবর্তন আনতে চলেছে। বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ দেওয়া এক পোস্টে তিনি জানান, কোকাকোলা তাদের পণ্যে ভুট্টার সিরাপের বদলে আসল আখের চিনি ব্যবহার করতে সম্মত হয়েছে।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, "আমি কোকাকোলার সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি, তাঁরা যেন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া কোকে আসল আখের চিনি ব্যবহার করে। তাঁরা এতে সম্মত হয়েছে। আমি কোকাকোলাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।" তাঁর মতে, এই পরিবর্তন পানীয়টির স্বাদকে আরও উন্নত করবে এবং এটি একটি ‘সত্যিই ভালো’ পদক্ষেপ।
তবে ট্রাম্পের এই দাবির বিষয়ে কোকাকোলা কোম্পানি সরাসরি কোনো সত্যতা স্বীকার করেনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কোম্পানির মুখপাত্র রেসিপি পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত না করে বলেন, "কোকাকোলা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আগ্রহের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা নিয়ে শিগগিরই বিস্তারিত জানানো হবে।" কোম্পানির এই রহস্যপূর্ণ জবাবে জল্পনা আরও বেড়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত কোকাকোলায় ‘হাই-ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ’ ব্যবহার করা হয়। তবে প্রাকৃতিক আখের চিনি দিয়ে তৈরি মেক্সিকান কোক যুক্তরাষ্ট্রে বেশ জনপ্রিয়, যা স্বাদের দিক থেকে ভিন্ন বলে অনেক ভোক্তা মনে করেন। ট্রাম্পের এই দাবি সত্যি হলে তা হবে মার্কিন কোকাকোলার জন্য একটি বড় ধরনের পরিবর্তন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কোকাকোলার সম্পর্ক বরাবরই বেশ আলোচিত। হোয়াইট হাউসে থাকাকালীন তিনি ‘ডায়েট কোক’-এর প্রতি তাঁর ভালোবাসার জন্য পরিচিত ছিলেন। এমনকি তাঁর ওভাল অফিসের ডেস্কে একটি বিশেষ বোতাম ছিল, যা চাপ দিলেই একজন সহকারী তাঁর জন্য ডায়েট কোক নিয়ে আসতেন। যদিও ব্যবসায়ী জীবনে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তাঁর কিছুটা বিরোধও ছিল।
দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কোকাকোলার চেয়ারম্যান জেমস কুইন্সি তাঁকে উপহার হিসেবে একটি ডায়েট কোকের বোতল দিয়েছিলেন বলে জানা যায়। এবার তাঁর দাবিতে কোকাকোলার রেসিপি সত্যিই বদলাবে কি না, সেই উত্তর সময়ের হাতেই তোলা রইল।

