বহুদিন ধরে মনে করা হতো, প্রাইমেট সমাজে ‘আলফা মেল’ বা শক্তিশালী পুরুষ সদস্যরাই কর্তৃত্ব রাখে। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। Proceedings of the National Academy of Sciences–এ প্রকাশিত গবেষণায় বিজ্ঞানীরা ১২১ প্রজাতির ২৫৩টি প্রাইমেট গোষ্ঠীর সামাজিক কাঠামো বিশ্লেষণ করেন।
ফলাফলে দেখা যায়, মাত্র ১৭% গোষ্ঠীতে পুরুষ আধিপত্য বিদ্যমান, যেখানে ১৩% ক্ষেত্রে আধিপত্য ছিল নারীর। বাকি প্রায় ৭০% গোষ্ঠীতেই সামাজিক ক্ষমতা সমভাগ ছিল অথবা নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়নি এমন। পুরুষ আধিপত্য মূলত দেখা যায় যেসব প্রজাতিতে পুরুষরা শারীরিকভাবে বড় এবং নারীদের তুলনায় সংখ্যায় কম—যেমন গরিলা বা চিম্পাঞ্জি। অন্যদিকে, বোনোবোর মতো প্রজাতিতে নারীরাই প্রভাবশালী। এদের সমাজে নারীরা একে অপরকে সহযোগিতা করে এবং যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে সংঘাত নিয়ন্ত্রণ করে।
এই গবেষণায় মানুষের সমাজ নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত রয়েছে। আধুনিক সমাজে ‘আলফা মেল’ ধারণাটি অনেকটাই সাংস্কৃতিক নির্মাণ, যার সঙ্গে প্রকৃতিবিজ্ঞানগত ভিত্তি মেলে না। এই গবেষণা প্রমাণ করে যে, নেতৃত্ব ও আধিপত্য কেবল শক্তির উপর নির্ভর করে না—সামাজিক সহযোগিতা ও পরিবেশও বড় ভূমিকা রাখে।
ফলাফলে দেখা যায়, মাত্র ১৭% গোষ্ঠীতে পুরুষ আধিপত্য বিদ্যমান, যেখানে ১৩% ক্ষেত্রে আধিপত্য ছিল নারীর। বাকি প্রায় ৭০% গোষ্ঠীতেই সামাজিক ক্ষমতা সমভাগ ছিল অথবা নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়নি এমন। পুরুষ আধিপত্য মূলত দেখা যায় যেসব প্রজাতিতে পুরুষরা শারীরিকভাবে বড় এবং নারীদের তুলনায় সংখ্যায় কম—যেমন গরিলা বা চিম্পাঞ্জি। অন্যদিকে, বোনোবোর মতো প্রজাতিতে নারীরাই প্রভাবশালী। এদের সমাজে নারীরা একে অপরকে সহযোগিতা করে এবং যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে সংঘাত নিয়ন্ত্রণ করে।
এই গবেষণায় মানুষের সমাজ নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত রয়েছে। আধুনিক সমাজে ‘আলফা মেল’ ধারণাটি অনেকটাই সাংস্কৃতিক নির্মাণ, যার সঙ্গে প্রকৃতিবিজ্ঞানগত ভিত্তি মেলে না। এই গবেষণা প্রমাণ করে যে, নেতৃত্ব ও আধিপত্য কেবল শক্তির উপর নির্ভর করে না—সামাজিক সহযোগিতা ও পরিবেশও বড় ভূমিকা রাখে।
বহুদিন ধরে মনে করা হতো, প্রাইমেট সমাজে ‘আলফা মেল’ বা শক্তিশালী পুরুষ সদস্যরাই কর্তৃত্ব রাখে। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। Proceedings of the National Academy of Sciences–এ প্রকাশিত গবেষণায় বিজ্ঞানীরা ১২১ প্রজাতির ২৫৩টি প্রাইমেট গোষ্ঠীর সামাজিক কাঠামো বিশ্লেষণ করেন।
ফলাফলে দেখা যায়, মাত্র ১৭% গোষ্ঠীতে পুরুষ আধিপত্য বিদ্যমান, যেখানে ১৩% ক্ষেত্রে আধিপত্য ছিল নারীর। বাকি প্রায় ৭০% গোষ্ঠীতেই সামাজিক ক্ষমতা সমভাগ ছিল অথবা নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা যায়নি এমন। পুরুষ আধিপত্য মূলত দেখা যায় যেসব প্রজাতিতে পুরুষরা শারীরিকভাবে বড় এবং নারীদের তুলনায় সংখ্যায় কম—যেমন গরিলা বা চিম্পাঞ্জি। অন্যদিকে, বোনোবোর মতো প্রজাতিতে নারীরাই প্রভাবশালী। এদের সমাজে নারীরা একে অপরকে সহযোগিতা করে এবং যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে সংঘাত নিয়ন্ত্রণ করে।
এই গবেষণায় মানুষের সমাজ নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত রয়েছে। আধুনিক সমাজে ‘আলফা মেল’ ধারণাটি অনেকটাই সাংস্কৃতিক নির্মাণ, যার সঙ্গে প্রকৃতিবিজ্ঞানগত ভিত্তি মেলে না। এই গবেষণা প্রমাণ করে যে, নেতৃত্ব ও আধিপত্য কেবল শক্তির উপর নির্ভর করে না—সামাজিক সহযোগিতা ও পরিবেশও বড় ভূমিকা রাখে।
0 Commentaires
0 Parts
159 Vue