Recent Updates
-
Please log in to like, share and comment!
-
হঠাৎ বোয়িং এর এতো বিমান বিধ্বস্ত হচ্ছে কেন? Why Boeing is Failing Explained | Labid Rahat
#BoeingFail #AviationDocumentary #737MAX
Boeing 737 MAX 9’s mid-air door blowout in January 2024 wasn’t a one-off. From deadly crashes in 2018 and 2019 to dangerous manufacturing flaws, whistleblower deaths, and lost trust—this is the shocking story of how Boeing, one of America's biggest defense contractors and airplane manufacturers, is failing.হঠাৎ বোয়িং এর এতো বিমান বিধ্বস্ত হচ্ছে কেন? Why Boeing is Failing Explained | Labid Rahat #BoeingFail #AviationDocumentary #737MAX 🚨 Boeing 737 MAX 9’s mid-air door blowout in January 2024 wasn’t a one-off. From deadly crashes in 2018 and 2019 to dangerous manufacturing flaws, whistleblower deaths, and lost trust—this is the shocking story of how Boeing, one of America's biggest defense contractors and airplane manufacturers, is failing.0 Comments 0 Shares 324 Views -
Hall Life | Dhaka University
Hall Life | Dhaka University0 Comments 0 Shares 248 Views -
Trump's Nvidia U-Turn Spurs Talk of Bargain With China
Joe Biden's administration declared export controls a "new strategic asset" to maintain a lead over China in advanced technology, but US President Donald Trump is now upending that approach. In a reversal this week, the White House told chipmaker Nvidia it could soon resume sales of its less advanced China-focused H20 artificial intelligence accelerator. Bloomberg's Katia Dmitrieva breaks down the situation.Trump's Nvidia U-Turn Spurs Talk of Bargain With China Joe Biden's administration declared export controls a "new strategic asset" to maintain a lead over China in advanced technology, but US President Donald Trump is now upending that approach. In a reversal this week, the White House told chipmaker Nvidia it could soon resume sales of its less advanced China-focused H20 artificial intelligence accelerator. Bloomberg's Katia Dmitrieva breaks down the situation.0 Comments 0 Shares 333 Views -
আমরা যারা মার্ভেলের মুভিগুলো দেখে আসছি, একবার না একবার সবাই এ প্রশ্ন হয়তো ভেবেছি। থর, ওডিন, লোকি কি তারা সত্যিই দেবতা? না, এরা কি এমন কোনো এলিয়েন, যারা আমাদের সভ্যতার তুলনায় হাজার বছরের বেশি এগিয়ে? উত্তরটা সরল নয়। বরং, উত্তরটা যেন একটা আয়নার মতো—যে যেভাবে দেখে, সেটাই প্রতিফলিত হয়।
ভাবুন তো, হাজার হাজার বছর আগে, যদি একদল মানুষের মতো দেখতে কেউ/কারা পৃথিবীতে নামে, যাদের হাতে এমন অস্ত্র যার গায়ে আগুন জ্বলে, যাদের শরীর রক্তমাংসের হলেও কোনো অস্ত্র তাদের কিছুই করতে পারে না, যারা আকাশে উড়ে আসে, আর হাত নেড়ে ঝড় নামিয়ে দেয়—তখনকার মানুষ কি বুঝবে ওটা প্রযুক্তি? না ঈশ্বর ভেবে মাথা নত করবে? অ্যাসগার্ডিয়ানরা ঠিক এমনই ছিলো। ফ্রস্ট জায়ান্টদের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করতে যখন ওডিন বা থরের মতো যোদ্ধারা পৃথিবীতে নেমেছিলো, তখন তাদের এই অতিমানবীয় শক্তি মানুষকে মুগ্ধ করেছিলো। মানুষ তখন বিজ্ঞানের ভাষা জানত না, তাই তারা ওই শক্তিকে ডেকে নিয়েছিলো—দেবতা বলে।
তবে অ্যাসগার্ডিয়ানদের দায়ও কম নয়। তারা নিজেরাও এমনভাবে কথা বলত, এমন আচরণ করত, যেন তারা সত্যিই ঈশ্বর। ওডিন ছিলেন এক রাজাধিরাজ, যার কথায় জগত কাঁপত, এবং তার রাজ্যে আইন ছিলো যেন পুরাণের শাসন। আর থর? তিনি তো নিজেই বজ্রের অধিপতি। মানুষ দেখেছে তার হাতের মোলনির একবার ঘুরলেই আকাশ ফেটে পড়ছে।
কিন্তু আসল সত্যটা একদম ভিন্ন জায়গায় লুকানো। মার্ভেল আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে—জাদু আর বিজ্ঞান, এই দুইয়ের মধ্যে কোনো কঠিন দেওয়াল নেই। বরং, কোনো সভ্যতা যদি এতটাই উন্নত হয়ে যায়, যেখানে তাদের প্রযুক্তিকে আমরা আর ব্যাখ্যা করতে পারি না, তখন সেটাই আমাদের কাছে জাদু বলে মনে হয়। এই ব্যাখ্যাটা থর নিজেই দিয়েছিলো "তোমাদের পূর্বপুরুষেরা যাকে ম্যাজিক বলতো, তোমরা এখন যেটাকে সায়েন্স বলো—আমি এমন এক জায়গা থেকে এসেছি, যেখানে এই দুটো একই জিনিস।"
এই কথায় লুকানো রয়েছে পুরো রহস্যের চাবিকাঠি। অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে এমন এক সভ্যতার অংশ, যারা বিজ্ঞানের এমন স্তরে পৌঁছে গেছে, যা আমাদের কাছে অলৌকিক মনে হয়। বাইফ্রস্ট দিয়ে মুহূর্তেই এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যাওয়া, মহাবিশ্বের শক্তিকে অস্ত্রে রূপান্তর করা, এমনকি কসমিক ফোর্স নিয়ন্ত্রণ করার মতো ক্ষমতা—এসব কিছুই আমাদের বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারে না। তাই আমরা বলে ফেলি—এটা ম্যাজিক।
কিন্তু ওডিন নিজেই বলেছিলেন, "আমরা দেবতা নই। আমরা অমর নই, শুধু দীর্ঘজীবী। আমরা অলৌকিক না, কিন্তু অসাধারণ।" এই স্বীকারোক্তিই অ্যাসগার্ডের আসল পরিচয়। তাদের দৈহিক গঠন, ক্ষমতা, প্রযুক্তি, কল্পনা সব কিছু এমনভাবে তৈরি যে তারা আমাদের থেকে আলাদা। কিন্তু তারা নিখুঁত নয়। তারা ভুল করে, ভালোবাসে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমনকি মরে যায়। ওডিন, ফ্রিগা, লোকি এরা সবাই মৃত্যুর স্বাদ পেয়েছে।
এরা একদমই কোনো চিরন্তন ঈশ্বর নয়। এরা রক্তমাংসের মানুষ, কিন্তু এমন মানুষ যারা সময়, পদার্থ আর শক্তির নিয়ম নিজের মত করে মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিছু তত্ত্ব বলে, অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে কোনো প্রাচীন এলিয়েন রেসের শাখা, আবার কিছু মতে, তারা এটার্নালসদের কাছাকাছি কোনো কসমিক সত্তা, যাদের দেহে অলফাদার ফোর্স বা স্টর্মফোর্স কাজ করে—এমন শক্তি, যা সময় আর বাস্তবতাকেও বাঁকাতে পারে।
তবে এসব শক্তি থাকা সত্ত্বেও, তারা নিজেদের ভাঙে, গড়ে, পরিবর্তিত হয়। লোকি যেমন প্রথমে এক প্রতারক ছিলো, পরে নিজেই বাঁচাতে চেয়েছে সবকিছু। থর যেমন এক অহংকারী রাজপুত্র ছিলো, পরে নিজেই নিজের অস্ত্র ভেঙে দিয়েছে অহংকার হারাতে। এদের গল্পে তাই ঈশ্বরীয় ক্ষমতার চেয়ে বেশি ধরা দেয় এক মানবিক যুদ্ধ—নিজের ভিতরের লড়াই, নিজের দায়, ভালোবাসা আর আত্মত্যাগের গল্প।
তাহলে? অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে কি?
অ্যাসগার্ডিয়ানরা নিজেদের দেবতা বলে দাবি করে না। বরং, মানুষের চোখে তারা দেবতাসদৃশ—কিন্তু তারা নিজেরা জানে, তাদেরও সীমা আছে। তারা যুদ্ধ করে, ভালোবাসে, ভুল করে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এবং একসময় মারা যায়। তারা যদি আসল দেবতা হতো, তাহলে ওডিনের মৃত্যু হতো না, ফ্রিগার আত্মত্যাগ হতো না, থরের এত আত্মসংঘর্ষ থাকতো না।
এই দ্বিধা, এই ধোঁয়াশা—এইটুকুই অ্যাসগার্ডিয়ানদের আসল পরিচয়। তারা আমাদের কল্পনায় ঈশ্বর, কিন্তু বাস্তবে হয়তো এমনই কেউ, যাদের আমরা এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি।আমরা যারা মার্ভেলের মুভিগুলো দেখে আসছি, একবার না একবার সবাই এ প্রশ্ন হয়তো ভেবেছি। থর, ওডিন, লোকি কি তারা সত্যিই দেবতা? না, এরা কি এমন কোনো এলিয়েন, যারা আমাদের সভ্যতার তুলনায় হাজার বছরের বেশি এগিয়ে? উত্তরটা সরল নয়। বরং, উত্তরটা যেন একটা আয়নার মতো—যে যেভাবে দেখে, সেটাই প্রতিফলিত হয়। ভাবুন তো, হাজার হাজার বছর আগে, যদি একদল মানুষের মতো দেখতে কেউ/কারা পৃথিবীতে নামে, যাদের হাতে এমন অস্ত্র যার গায়ে আগুন জ্বলে, যাদের শরীর রক্তমাংসের হলেও কোনো অস্ত্র তাদের কিছুই করতে পারে না, যারা আকাশে উড়ে আসে, আর হাত নেড়ে ঝড় নামিয়ে দেয়—তখনকার মানুষ কি বুঝবে ওটা প্রযুক্তি? না ঈশ্বর ভেবে মাথা নত করবে? অ্যাসগার্ডিয়ানরা ঠিক এমনই ছিলো। ফ্রস্ট জায়ান্টদের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করতে যখন ওডিন বা থরের মতো যোদ্ধারা পৃথিবীতে নেমেছিলো, তখন তাদের এই অতিমানবীয় শক্তি মানুষকে মুগ্ধ করেছিলো। মানুষ তখন বিজ্ঞানের ভাষা জানত না, তাই তারা ওই শক্তিকে ডেকে নিয়েছিলো—দেবতা বলে। তবে অ্যাসগার্ডিয়ানদের দায়ও কম নয়। তারা নিজেরাও এমনভাবে কথা বলত, এমন আচরণ করত, যেন তারা সত্যিই ঈশ্বর। ওডিন ছিলেন এক রাজাধিরাজ, যার কথায় জগত কাঁপত, এবং তার রাজ্যে আইন ছিলো যেন পুরাণের শাসন। আর থর? তিনি তো নিজেই বজ্রের অধিপতি। মানুষ দেখেছে তার হাতের মোলনির একবার ঘুরলেই আকাশ ফেটে পড়ছে। কিন্তু আসল সত্যটা একদম ভিন্ন জায়গায় লুকানো। মার্ভেল আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছে—জাদু আর বিজ্ঞান, এই দুইয়ের মধ্যে কোনো কঠিন দেওয়াল নেই। বরং, কোনো সভ্যতা যদি এতটাই উন্নত হয়ে যায়, যেখানে তাদের প্রযুক্তিকে আমরা আর ব্যাখ্যা করতে পারি না, তখন সেটাই আমাদের কাছে জাদু বলে মনে হয়। এই ব্যাখ্যাটা থর নিজেই দিয়েছিলো "তোমাদের পূর্বপুরুষেরা যাকে ম্যাজিক বলতো, তোমরা এখন যেটাকে সায়েন্স বলো—আমি এমন এক জায়গা থেকে এসেছি, যেখানে এই দুটো একই জিনিস।" এই কথায় লুকানো রয়েছে পুরো রহস্যের চাবিকাঠি। অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে এমন এক সভ্যতার অংশ, যারা বিজ্ঞানের এমন স্তরে পৌঁছে গেছে, যা আমাদের কাছে অলৌকিক মনে হয়। বাইফ্রস্ট দিয়ে মুহূর্তেই এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যাওয়া, মহাবিশ্বের শক্তিকে অস্ত্রে রূপান্তর করা, এমনকি কসমিক ফোর্স নিয়ন্ত্রণ করার মতো ক্ষমতা—এসব কিছুই আমাদের বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারে না। তাই আমরা বলে ফেলি—এটা ম্যাজিক। কিন্তু ওডিন নিজেই বলেছিলেন, "আমরা দেবতা নই। আমরা অমর নই, শুধু দীর্ঘজীবী। আমরা অলৌকিক না, কিন্তু অসাধারণ।" এই স্বীকারোক্তিই অ্যাসগার্ডের আসল পরিচয়। তাদের দৈহিক গঠন, ক্ষমতা, প্রযুক্তি, কল্পনা সব কিছু এমনভাবে তৈরি যে তারা আমাদের থেকে আলাদা। কিন্তু তারা নিখুঁত নয়। তারা ভুল করে, ভালোবাসে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমনকি মরে যায়। ওডিন, ফ্রিগা, লোকি এরা সবাই মৃত্যুর স্বাদ পেয়েছে। এরা একদমই কোনো চিরন্তন ঈশ্বর নয়। এরা রক্তমাংসের মানুষ, কিন্তু এমন মানুষ যারা সময়, পদার্থ আর শক্তির নিয়ম নিজের মত করে মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিছু তত্ত্ব বলে, অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে কোনো প্রাচীন এলিয়েন রেসের শাখা, আবার কিছু মতে, তারা এটার্নালসদের কাছাকাছি কোনো কসমিক সত্তা, যাদের দেহে অলফাদার ফোর্স বা স্টর্মফোর্স কাজ করে—এমন শক্তি, যা সময় আর বাস্তবতাকেও বাঁকাতে পারে। তবে এসব শক্তি থাকা সত্ত্বেও, তারা নিজেদের ভাঙে, গড়ে, পরিবর্তিত হয়। লোকি যেমন প্রথমে এক প্রতারক ছিলো, পরে নিজেই বাঁচাতে চেয়েছে সবকিছু। থর যেমন এক অহংকারী রাজপুত্র ছিলো, পরে নিজেই নিজের অস্ত্র ভেঙে দিয়েছে অহংকার হারাতে। এদের গল্পে তাই ঈশ্বরীয় ক্ষমতার চেয়ে বেশি ধরা দেয় এক মানবিক যুদ্ধ—নিজের ভিতরের লড়াই, নিজের দায়, ভালোবাসা আর আত্মত্যাগের গল্প। তাহলে? অ্যাসগার্ডিয়ানরা আসলে কি? অ্যাসগার্ডিয়ানরা নিজেদের দেবতা বলে দাবি করে না। বরং, মানুষের চোখে তারা দেবতাসদৃশ—কিন্তু তারা নিজেরা জানে, তাদেরও সীমা আছে। তারা যুদ্ধ করে, ভালোবাসে, ভুল করে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এবং একসময় মারা যায়। তারা যদি আসল দেবতা হতো, তাহলে ওডিনের মৃত্যু হতো না, ফ্রিগার আত্মত্যাগ হতো না, থরের এত আত্মসংঘর্ষ থাকতো না। এই দ্বিধা, এই ধোঁয়াশা—এইটুকুই অ্যাসগার্ডিয়ানদের আসল পরিচয়। তারা আমাদের কল্পনায় ঈশ্বর, কিন্তু বাস্তবে হয়তো এমনই কেউ, যাদের আমরা এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি। -
Huge privacy concern⚠️☢️🔥A major privacy shift is quietly rolling out on Android devices. Starting July 7, 2025, Google's AI chatbot Gemini can now access and interact with apps like WhatsApp, Messages, Phone, and Utilities by default — even if the Gemini Apps Activity setting is turned off. Google claims this update enhances user convenience, allowing Gemini to help send messages, set timers, and initiate...
More Stories