এই যে আগামী ১৬ থেকে ১৮ জুলাই সেমিকন্ডাক্টর ও চিপ ডিজাইনের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সামিট হতে যাচ্ছে. এইটা নিয়ে মিডিয়ায় কোন আলোচনা দেখছেন? এই যে বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া, এই দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি বা বিশ্বসেরা সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানির বড় বড় পদে থেকে সফলতার সাথে কাজ করা এত এত বিজ্ঞানী আসছে আমাদের মিডিয়া কি খবর রাখছে?
এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত রাজনীতির কুটনামি নিয়ে। এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত কে বিসিএস ক্যাডার হলো সেইটা নিয়ে। তাও আবার প্রশাসন কিংবা টেক্স অথবা পুলিশ হলে। বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে হলে কিন্তু না। আমাদের কত কত মেধাবী যে ফুল রাইড স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়তে যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কত শিক্ষক যে স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছে এবং পিএইচডি শেষে সফলভাবে ফিরে আসছে এইগুলোর গল্প লেখে? সেমিকন্ডাক্টর চিপ ডিজাইন ও তৈরী নিয়ে জাতির জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ একটা সামিট হচ্ছে কোথাও আলোচনা নেই। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও না। অতিথি হিসাবে যারা আসছে তাদেরকে নিমন্ত্রণ করে বিভিন্ন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেকে নিয়ে আমাদের তরুণদের সামনে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। তাদের সামনে বক্তৃতা দেওয়াতে পারে।
কলকাতা বোস সেন্টার গত বছরের শেষে যখন সত্যেন বোসের কাজের ১০০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করেছিল সেখানে প্রিন্সটনের জাহিদ হাসান, আমার থিসিস স্যার অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন ও আমাকে নিমন্ত্রণ করেছিল। এর বাহিরে কলকাতার বিজ্ঞনীরা অধ্যাপক জাহিদ হাসানকে পেয়ে তারা আলাদা একটা অনুষ্ঠান করেছিল যেখানে কলকাতার কিশোর ও যুবকদের সামনে জাহিদ হাসানকে পরিচয় করিয়ে দিতে। কলকাতায়তো অনেক বড় বড় বিজ্ঞানী আছে। তবুও তারা জাহিদ হাসানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে কারণ সে মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য। যোগ্যদের সম্মান দিতে জানতে হয়।
এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত রাজনীতির কুটনামি নিয়ে। এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত কে বিসিএস ক্যাডার হলো সেইটা নিয়ে। তাও আবার প্রশাসন কিংবা টেক্স অথবা পুলিশ হলে। বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে হলে কিন্তু না। আমাদের কত কত মেধাবী যে ফুল রাইড স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়তে যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কত শিক্ষক যে স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছে এবং পিএইচডি শেষে সফলভাবে ফিরে আসছে এইগুলোর গল্প লেখে? সেমিকন্ডাক্টর চিপ ডিজাইন ও তৈরী নিয়ে জাতির জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ একটা সামিট হচ্ছে কোথাও আলোচনা নেই। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও না। অতিথি হিসাবে যারা আসছে তাদেরকে নিমন্ত্রণ করে বিভিন্ন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেকে নিয়ে আমাদের তরুণদের সামনে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। তাদের সামনে বক্তৃতা দেওয়াতে পারে।
কলকাতা বোস সেন্টার গত বছরের শেষে যখন সত্যেন বোসের কাজের ১০০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করেছিল সেখানে প্রিন্সটনের জাহিদ হাসান, আমার থিসিস স্যার অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন ও আমাকে নিমন্ত্রণ করেছিল। এর বাহিরে কলকাতার বিজ্ঞনীরা অধ্যাপক জাহিদ হাসানকে পেয়ে তারা আলাদা একটা অনুষ্ঠান করেছিল যেখানে কলকাতার কিশোর ও যুবকদের সামনে জাহিদ হাসানকে পরিচয় করিয়ে দিতে। কলকাতায়তো অনেক বড় বড় বিজ্ঞানী আছে। তবুও তারা জাহিদ হাসানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে কারণ সে মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য। যোগ্যদের সম্মান দিতে জানতে হয়।
এই যে আগামী ১৬ থেকে ১৮ জুলাই সেমিকন্ডাক্টর ও চিপ ডিজাইনের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সামিট হতে যাচ্ছে. এইটা নিয়ে মিডিয়ায় কোন আলোচনা দেখছেন? এই যে বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া, এই দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি বা বিশ্বসেরা সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানির বড় বড় পদে থেকে সফলতার সাথে কাজ করা এত এত বিজ্ঞানী আসছে আমাদের মিডিয়া কি খবর রাখছে?
এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত রাজনীতির কুটনামি নিয়ে। এই দেশের মিডিয়া ব্যস্ত কে বিসিএস ক্যাডার হলো সেইটা নিয়ে। তাও আবার প্রশাসন কিংবা টেক্স অথবা পুলিশ হলে। বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে হলে কিন্তু না। আমাদের কত কত মেধাবী যে ফুল রাইড স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়তে যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কত শিক্ষক যে স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছে এবং পিএইচডি শেষে সফলভাবে ফিরে আসছে এইগুলোর গল্প লেখে? সেমিকন্ডাক্টর চিপ ডিজাইন ও তৈরী নিয়ে জাতির জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ একটা সামিট হচ্ছে কোথাও আলোচনা নেই। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও না। অতিথি হিসাবে যারা আসছে তাদেরকে নিমন্ত্রণ করে বিভিন্ন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেকে নিয়ে আমাদের তরুণদের সামনে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। তাদের সামনে বক্তৃতা দেওয়াতে পারে।
কলকাতা বোস সেন্টার গত বছরের শেষে যখন সত্যেন বোসের কাজের ১০০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান করেছিল সেখানে প্রিন্সটনের জাহিদ হাসান, আমার থিসিস স্যার অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন ও আমাকে নিমন্ত্রণ করেছিল। এর বাহিরে কলকাতার বিজ্ঞনীরা অধ্যাপক জাহিদ হাসানকে পেয়ে তারা আলাদা একটা অনুষ্ঠান করেছিল যেখানে কলকাতার কিশোর ও যুবকদের সামনে জাহিদ হাসানকে পরিচয় করিয়ে দিতে। কলকাতায়তো অনেক বড় বড় বিজ্ঞানী আছে। তবুও তারা জাহিদ হাসানকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে কারণ সে মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য। যোগ্যদের সম্মান দিতে জানতে হয়।
