“খারাপ সময়ে যিনি ছিলেন ইস্পোর্টসের কণ্ঠস্বর—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের!”
তার লেখনীতে উঠে এসেছে গেমারদের গল্প, বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের আশা।
বাংলাদেশে যখন ইস্পোর্টস বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যখন পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমগুলো ব্যান হয়েছে, তখন অধিকাংশ মানুষ চুপ ছিলেন। মিডিয়ার বেশিরভাগ অংশ গেমিংকে দেখেছিল একধরনের ‘নেশা’ বা নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে। কিন্তু সেই কঠিন সময়ে একজন মানুষ কলম তুলে নিয়েছিলেন ইস্পোর্টসের পক্ষে—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের।
আব্দুল্লাহ আল জাবের বিশ্বাস করেন, ইস্পোর্টস আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা বহন করে। তার লেখাগুলোতে আমরা দেখেছি দেশের গেমারদের বাস্তব কাহিনি, তাদের সংগ্রাম, সাফল্য ও স্বপ্নের কথা।
তার লেখনীতে উঠে এসেছে গেমারদের গল্প, বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের আশা।
বাংলাদেশে যখন ইস্পোর্টস বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যখন পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমগুলো ব্যান হয়েছে, তখন অধিকাংশ মানুষ চুপ ছিলেন। মিডিয়ার বেশিরভাগ অংশ গেমিংকে দেখেছিল একধরনের ‘নেশা’ বা নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে। কিন্তু সেই কঠিন সময়ে একজন মানুষ কলম তুলে নিয়েছিলেন ইস্পোর্টসের পক্ষে—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের।
আব্দুল্লাহ আল জাবের বিশ্বাস করেন, ইস্পোর্টস আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা বহন করে। তার লেখাগুলোতে আমরা দেখেছি দেশের গেমারদের বাস্তব কাহিনি, তাদের সংগ্রাম, সাফল্য ও স্বপ্নের কথা।
“খারাপ সময়ে যিনি ছিলেন ইস্পোর্টসের কণ্ঠস্বর—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের!”
তার লেখনীতে উঠে এসেছে গেমারদের গল্প, বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের আশা।
বাংলাদেশে যখন ইস্পোর্টস বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যখন পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমগুলো ব্যান হয়েছে, তখন অধিকাংশ মানুষ চুপ ছিলেন। মিডিয়ার বেশিরভাগ অংশ গেমিংকে দেখেছিল একধরনের ‘নেশা’ বা নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে। কিন্তু সেই কঠিন সময়ে একজন মানুষ কলম তুলে নিয়েছিলেন ইস্পোর্টসের পক্ষে—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের।
আব্দুল্লাহ আল জাবের বিশ্বাস করেন, ইস্পোর্টস আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা বহন করে। তার লেখাগুলোতে আমরা দেখেছি দেশের গেমারদের বাস্তব কাহিনি, তাদের সংগ্রাম, সাফল্য ও স্বপ্নের কথা।
